জীবনচক্র-২ (নতুন আপডেট নং৭)

콘텐츠

(গ)

শীতের সন্ধায় ৩ তারকা হোটেলের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কামরায় অবৈধ প্রেমিকের সাথে এক উষ্ণ সন্ধে কাটানোর পর শাওয়ার নিলেন শিউলি। খলিল চৌধুরীর কিনে দেয়া ব্লাউজ আর শাড়ি পরে রুমের জায়ান্ট মিররে নিজেকে দেখতে লাগলেন শিউলি। দামী শাড়িতে যেন সৌন্দর্য ঠিকড়ে বেরুচ্ছে। নিজেকে এত শুভ্র সুন্দর কখনো লাগে নি। দামী শাড়ি গায়ে জড়ানোর অভিজ্ঞতাও আগে কখনো হয় নি শিউলির। ট্রান্সপারেন্ট শাড়ির ভিতর দিয়ে পেট দেখা যাচ্ছে তার। এমন সময় বাথরুম থেকে শুধু তোয়ালে জড়িয়ে বেরিয়ে এলেন খলিল চৌধুরী। পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে শিউলিকে বললেন খুব সুন্দর লাগছে সোনা শাড়িটাতে তোমায়। শিউলি হাত বাড়িয়ে খলিল চৌধুরীর শেভ করা গালে হাত দিয়ে বললো তোমাকেও সুন্দর লাগছে। ঘাড়ে মুখ ঘসে শিউলির পাছায় বাড়া ঘষলেন খলিল চৌধুরী। 

এই ফাজিল কি করছো?

আবার মন চাচ্ছে সোনা…..

উহু সোনা, এখন আর না, রাতে হবে?

কতবার করতে দিবে শিউলি?

তোমার যতবার ইচ্ছে খলিল…. নিশ্বাস ভারি হয়ে আসে শিউলীর।

সারারাত তোমায় আদর করবো সোনা, ঘুমাতে দিব না…..

আমিও ঘুমাতে চাই না আজ খলিল, তোমার সাথে প্রথম রাত আমার…….

৮ টা বাজে, চলো এক জায়গায় যাই….

কোথায়?

কোনো কথা না, চুপ, রেডি হও……

একটা ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ডাক্তারের চেম্বারের সামনে বসে আছেন খলিল চৌধুরী আর শিউলি। শিউলী বললেন আজ না করলে হয় না?

শিউলি তুমি বাচ্চা নিতে চাও নাকি না?

চাই, তবে…..

কোনো তবে না, আমি তোমার ক্ষতি করবো না। যদি ডাক্তার বলে তোমার জন্য বাচ্চা নেয়া রিস্ক তাহলে আমরা আর আগাবো না। 

ডাক্তার খলিল চৌধুরী কে দেখেই দাঁড়িয়ে গেলেন। এক বিশেষ সময়ে এই ডাক্তার সাহেব কে সাহায্য করায় খলিল চৌধুরীর প্রতি কৃতজ্ঞ তিনি। কুশল বিনিময় করার পর খলিল চৌধুরী বললেন, জানেন তো কয়েক বছর আগেই আমার স্ত্রী মারা গিয়েছে। আমি আর উনি কিছুদিনের মধ্যেই বিয়ে করতে যাচ্ছি…..

ওহ কংগ্রেটস খলিল সাহেব। ডাক্তার সাহেব হাসিমুখে বললেন। 

বিয়ের কথা শুনে শিড়দাড়া দাঁড়িয়ে গেল শিউলীর। খলিল চৌধুরী বললেন আমি জানতে চাচ্ছি আমার হবু স্ত্রীর কি এখন বেবি নেওয়া সম্ভব? 

ডাক্তার সাহেব বললেন দেখুন খলিল সাহেব, উনার বয়স অনুযায়ী বাচ্চা নেয়া সম্ভব। তবে এই বয়সে মিসক্যারেজ এর % বেশি। তবে পরিশ্রমী মহিলাদের ক্ষেত্রে আর ফিট মহিলাদের ক্ষেত্রে বয়স কোনো ফ্যাক্ট না। তবুও কিছু টেস্ট দিচ্ছি আপনাদের দু'জন কে, কালকে এগুলো একবার করে নিয়েন।

হোটেলে ফিরে গম্ভীর হয়ে থাকলেন শিউলি। রাস্তায় ও কোনো কথা বলেন নি। খলিল চৌধুরী বললেন আহ শিউলী রাগ করে আছো কেন সোনা?

তুমি কেন বললে যে আমরা বিয়ে করতে যাচ্ছি খলিল….

আহ শিউলি না হলে কি বলতাম বলো তো, আর এতে কি আসে যায়? 

অনেক কিছু আসে যায় খলিল, আমি আরেকজনের স্ত্রী. কেউ একসঙ্গে দুইজনের স্ত্রী হতে পারে না খলিল…..

তুমি একজনেরই স্ত্রী, তবে সেটা মজুমদার ভাইয়ের না। তুমি আমার স্ত্রী…..

এটা তুমি বলতে পারো না খলিল, আমি সুমনের বাবার স্ত্রী। চেচিয়ে উঠলো শিউলি। 

খলিল চৌধুরী শিউলির সামনে দাঁড়িয়ে বললেন স্বামী স্ত্রী বলতে তুমি কি বুঝো শিউলি? শুধু তিনবার কবুল বলে বিয়ে করলেই স্বামী স্ত্রী বলে? আর ভালোবাসা তাহলে কি?

আমি সুমনের বাবাকে ভালোবাসি….

আর আমাকে?

আমি দু'জনকেই ভালোবাসি…..

দু'জন কে ভালোবাসা যায় না শিউলি। তুমি আমাকেই ভালোবাসো শুধু। সেটা তুমিও জানো। কিন্তু বলতে পারছো না ভয়ে। সুমনের বাবার প্রতি কোনদিন ভালোবাসা ছিলোই না তোমার। যেটা ছিল সেটা হলো স্বামীর প্রতি দায়িত্ব। সেই দায়িত্ব তুমি ঠিকই এখনো পালন করে গিয়েছো। আর ভালোবাসার কথা যদি বলো সেটা আছে আমার আর তোমার মধ্যে। তুমি আমাকে কামনা করো, আমার সাথে কথা বলতে তোমার ভালো লাগে এইটাই আসল ভালোবাসা। দু'জন মানুষ যখন দু'জন মানুষকে ভালোবাসে তাদের মধ্যে আর কিছু আসতে পারে না শিউলি। আমাদের দু'জনেরই অধিকার আছে এখন নতুন করে জীবন শুরু করার। তাতে কেউ বাধা দিতে পারবে না। কিন্তু তুমি আমি একজন ভালো মানুষকে কষ্ট দিতে পারবো না। তাই আমরা এটা করছি না, কিন্তু কখনো যদি তোমার মনে হয় মজুমদার ভাই না, আমিই তোমার সব, আমার জন্য তুমি তাদের সবাইকে ছাড়তে পারবে সেদিন সবার সামনে আমি তোমাকে বিয়ে করবো…..

শিউলির দু'চোখ বেয়ে অশ্রু ঝরছে। খলিল চৌধুরী গালে হাত দিয়ে বললেন শিউলি কেঁদো না। সমাজ হয়তো আমাদের একসাথে হতে দিচ্ছে না বা আমরা মজুমদারের প্রতি মানবতা দেখাচ্ছি, আমরা দু’জন দু'জন কে ভালোবাসা স্বত্বেও শুধু মজুমদারের দিকে তাকিয়ে নিজেদের ভালো থাকা জলাঞ্জলি দিচ্ছি। তুমি একবার চিন্তা করো শুধু যাকে একটুও ভালোবাসো না তার থেকে আমাদের সংসার কত সুন্দর আর কত সুখের হবে? তবুও আমরা ত্যাগ স্বীকার করছি। হয়তো কাগজে কলমে মজুমদার তোমার স্বামী কিন্তু আসল স্বামী সে না। চাইলে মজুমদার এর থেকে ডিভোর্স নিয়ে তোমাকেউ আমি কাগজ কলমের স্ত্রী বানাতে পারি । কিন্তু সেটা আমি করব না, কারণ তুমি আমার সত্যিকারের স্ত্রী। আমি তোমার স্বামী। আমাদের সমাজ লাগবে না, কাবিন নামা লাগবে না। আমাদের মন জানে আমরা দু'জন স্বামী স্ত্রী। একজন আরেক জনের আদর্শ স্বামী, স্ত্রী……

শিউলি ভালোবাসার দৃষ্টিতে খলিল চৌধুরীর দিকে তাকালো। তার মনে হচ্ছে জীবনে বেঁচে থাকতে হলে এমন একজন ভালোবাসার মানুষ হলেই যথেষ্ট। দু'হাতে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো খলিল চৌধুরী কে। খলিল চৌধুরী হাত দিয়ে শিউলির চোখের পানি মুছে দিয়ে বললেন আর কোনো পিছুটান রেখো না শিউলি। আর কোনো ভয় রেখো না। জেনে রেখো আমি আছি তোমার পাশে আজীবন। 

শিউলী একবার খলিল চৌধুরীর তাকিয়ে চোখ বন্ধ করে ফেললেন। ঠোঁট দুটো কাঁপছে, খলিল চৌধুরী বুঝে গেলেন শিউলি কি চাইছে। খলিল চৌধুরী ঠোঁট নামিয়ে দিলেন শিউলির ঠোঁটে। পাগলের মত চুমু খাওয়া শুরু করলেন দু'জন। একবার রুমের একপাশের দেয়ালে তো আরেবার অন্য পাশের দেয়ালে হেলান দিয়ে চুমু খেয়ে চলেছেন। এ চুমু যেন শেষ হবার নয়। অনেক্ষন চুমু খেয়ে দু'জনের যখন দম বন্ধ হবার অবস্থা তখন ছাড়লেন দু'জন দু'জনকে। তারপরই দ্রুত হাতে নিজের শার্ট এর বোতাম খুলতে শুরু করলেন খলিল চৌধুরী। শিউলি তাকিয়ে দেখছেন খলিল চৌধুরীর উন্মুক্ত বক্ষ। শিউলির আচঁল ফেলে দিয়ে শাড়ি টেনে খুলা শুরু করলেন খলিল চৌধুরী। শুধু সায়া ব্লাউজ পরিহিত শিউলিকে এক ধাক্কায় নরম বিছানায় ফেলে দিলেন খলিল চৌধুরী। জোরে জোরে শ্বাস এর সাথে শিউলির উঁচু দুই স্তন যেন লাফাচ্ছে। শিউলীর উপর শুয়ে কপালে একটা চুমু খেলেন খলিল চৌধুরী। শিউলী ও খলিল চৌধুরীর কপালে একে দিলেন ভালোবাসার চুম্বন। চুমু খেতে খেতে ধীরে ধীরে নিচে নামতে শুরু করলেন খলিল চৌধুরী। ব্লাউজ ব্রা খুলে শিউলির বুকের দিকে পলকহীন ভাবে তাকিয়ে রইলেন। শিউলী লজ্জা পেয়ে বললেন, 

এই দুষ্টু কি দেখছো?

আমার বউ এর দুধ দেখি…..

শুধু দেখলে হবে?

কি করতে হবে সোনা?

উহু বুঝে না যেন…. শিউলি দুই হাতে খলিল চৌধুরীর একটা হাত মুঠো করে ধরে টেনে বাম দুধের উপর রাখলেন। পরে বললেন এটা টিপো…. তারপর খলিল চৌধুরীর মুখ ডান স্তনে টেনে এনে বললেন এটা খাও….

শুরু হলো তীব্র চোষন আর দুধ দলাই মলাই। শিউলি পাগলের মত মাথা একবার এদিকে ফেরাচ্ছে আবার অন্য দিকে ফেরাচ্ছে। দুধ টিপতে টিপতে মাঝে মধ্যেই চড় মারছেন দুধে। আর তীব্র চোষনের ফলে লাল লাল ছোপ ছোপ দাগ হয়ে যাচ্ছে শিউলীর স্তন আর বিভীজীকায়। আরেকটু নিচে নেমে সুগভীর নাভিতে জীহবা লাগালেন খলিল চৌধুরী। নাভি তে জিহ্ব বুলাতে বুলাতে সায়ার ফিতা টান দিয়ে খুলে ফেললেন খলিল চৌধুরী। সায়া নামিয়ে প্যান্টি খুলে খলিল চৌধুরী একবার ভাবলেন এই গুদের জন্য যুদ্ধেও যেতে পারবেন তিনি। শিউলির দুই পা ফাঁক করে জিহ্ব দিয়ে গুদের চেরা চেটে দিলেন খলিল চৌধুরী। আরেকবার গুদ টা দেখে নিয়ে শিউলির দুই পা শক্ত করে ধরে গুদ চুষতে শুরু করলেন খলিল চৌধুরী। শিউলি অসহ্য সুখে ধনুকের মত বাঁকা হয়ে যাচ্ছেন, কিন্তু দুই পা বলিষ্ঠ হাতের বন্ধনীতে থাকায় সেটা করতে পারছেন না শিউলি।

সোনা খলিল, আস্তে, আহ, ভালো করে উহ আরেকটু ভিতরে দাও, আহ এক হাত উপরে দাও সোনা….

সুমনের মা আর আকাশের বাবা, দু'জন এখন নগ্ন। সন্তানদের কথা কারোরই মনে নেই।মনে থাকলে ছেলের বন্ধুর বাবার সামনে ঘোমটা দিয়ে গেলেও লজ্জা পেতেন শিউলি। সেই শিউলি এখন পুরো নগ্ন। নিজের ছেলের বন্ধুর বাবা তাকে আয়েশ করে খাচ্ছে। সারাজীবন ই খাবে, শিউলিও সারাজীবন সুযোগ দিবে খলিল চৌধুরী কে।

খলিল চৌধুরী গুদ চাটা শেষ করে উঠে বললেন, শিউলি, এবার তোমার পালা। স্বামীকে খুশি করবে না?

শিউলি বললেন একবার না দিলাম সন্ধে বেলায়….. 

তখন তো ২ মিনিট ও দাও নি, আর পুরোটা ধন তো মুখে নাও নি, প্লিজ দাও একবার……

শিউলি খলিল চৌধুরীর উপর বসে বাড়া টা হাতে নিয়ে ঢোক গিললেন। খলিল চৌধুরী তাড়া দিলেন, শিউলি একটা চুমু খেলেন শুধু। খলিল চৌধুরী বললেন তাড়াতাড়ি সোনা। শিউলী চোখ টা বন্ধ করেই ৯ ইঞ্চি বাড়ার মুন্ডুটা মুখে ঢুকিয়ে নিলেন। খলিল চৌধুরী আহ করে উঠলেন। শিউলি আড়চোখে তাকিয়ে দেখলেন তার প্রেমিকের চোখে মুখে তৃপ্তির ছাপ। এটা যেন আরো তাতিয়ে দিল শিউলি কে। শিউলি একবারে অনেকটা ধন মুখে নিয়ে ভিতর বাহির শুরু করলেন। খলিল চৌধুরী আহ উহ করতে লাগলেন। 

আহ, শিউলি পুরো মাগিদের মত চুষে দিচ্ছো সোনা, এই ভাবেই চুষতে থাকো সোনা….

উৎসাহ পেয়ে আরো সুন্দর করে ধন চুষতে শুরু করলেন শিউলি। খলিল চৌধুরী সুখের মোহে বলতে শুরু করলেন, আহ কি চুষছিস মাগি, বেশ্যা, আমাকে খুশি করে যা তোর জীবনের কোনো অপুর্নতা রাখবো না আমি…..

শিউলি মুখ থেকে ধন বের করে বললো কি কি দিবে আমায়?

সব দিবো সোনা, কি চাও তুমি, সুখ, ভালোবাসা, বাচ্চা সব দিবো……

আবারও চুষতে শুরু করলেন শিউলি। এমন সময় খলিল চৌধুরীর ফোনটা বেজে উঠলো। স্ক্রিনে দেখলেন মজুমদার সাহেবের নাম ডান হাতে শিউলীর চুলের মুঠি ধরে ধন চুষাতে চুষাতে খলিল চৌধুরী কল রিসিভ করে বললেন, হ্যালো মজুমদার ভাই। প্রেমিকের ধন মুখে নিয়ে প্রেমিকেএ মুখে স্বামীর নাম শুনেই চোখ বড় হয়ে গেল শিউলীর। ধন বের করার চেষ্টা করলেন তিনি। কিন্তু চুলের মুঠি ধরে আবারো ধন মুখে ঢুকিয়ে দিলেন খলিল চৌধুরী। 

হ্যাঁ মজুমদার ভাই, জ্বী ভাবির রুমে খাবার পাঠিয়ে দিয়েছি, ভাবি মনে হয় মজা করে খাচ্ছে, একটু হোল্ড করছি মজুমদার ভাই….

এই শিউলি, মজুমদার তোমার খাওয়ার চিন্তা করছে, খাচ্ছো না কেন, ভালো করে ধন খাও….. 

হ্যাঁ মজুমদার ভাই, খাবার পৌঁছে গেছে, হ্যাঁ খাবারের মান ভালো। থ্রি স্টার হোটেল তো আপনার বাড়ির খাবারের থেকে এই খাবারের মান ভালো, তাই না ভাবি?

মজুমদার সাহেবে বললেন শিউলি তোমার সাথে? 

না, আপনি ফোন করলেন বলে আসলাম, উনার ফোন তো বন্ধ, নিন কথা বলুন…. ফোনটা লাউড স্পিকারে দিয়ে শিউলিকে নিজের শরীরের নিচে ফেললেন খলিল চৌধুরী। দুধ মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করলেন। শিউলি কোনরকম নিজের অনুভুতি আটকে রেখে বললেন, হ্যালো….

হ্যাঁ শিউলি, কি করছো?

এইতো খাচ্ছি….. দুধ চুষতে চুষতে একটা নোংরা হাসি খেলে গেল খলিল চৌধুরীর ঠোঁটে। 

আচ্ছা, আমরাও খেয়ে নিয়েছি, কেমন লাগছে হোটেলে….. 

হুম ভালো……

শিউলি কোনো সমস্যা নেই তো…..

শিউলীর দুধে একটা চড় মারলেন খলিল চৌধুরী। শব্দ শুনে মজুমদার সাহেব বললেন কি শব্দ হলো শিউলি?

তীব্র বেগে দুধ চুষছে খলিল চৌধুরী। অনুভূতি আটকে রাখতে কষ্ট হচ্ছে শিউলির। স্বামীর প্রতি বিরক্তি লাগছে এখন তার। কোনো রকম ভাবে বললেন, এই খলিল ভাই মশা মারলো তারই শব্দ….. 

আচ্ছা, শাওনের সাথে কথা বলো….. 

একরাশ বিরক্তি ভর করলো শিউলির মনে। এখন তার দরকার শক্তিশালী ঠাপ, যেটা সারাজীবন তার স্বামী দিতে পারে নি। এখন যখন তিনি একটু সুখ খুঁজে পেয়েছেন সেটাতেও বাধা দিতে হবে তাদের। সারাজীবন তো স্বামী সন্তান দের সুখের কথা চিন্তা করে নিজের সুখ জলাঞ্জলি দিয়ে গেছেন। এসব ভাবতে ভাবতে আরো বিরক্ত হলেন শিউলি।

হ্যাঁ শাওন বাবা খেয়েছো?

হুম আম্মু তুমি খেয়েছো?

বাবা, এখন ঘুমিয়ে পরো, আমি রাখছি, তোমার আব্বুর সাথে শুয়ে পরো এখন। বলেই ফোন কেটে দিলেন শিউলি।

আহ উম্মম্ম, এই দুষ্টু, আমি কথা বলছিলাম না। এই সময় ও দুষ্টুমি করতে হবে……

আমার বউকে আমি খাচ্ছি, তাতে ওর কি……

উম্মম ভালো করে খাও…….

অনেক খেয়েছি, এখন তো আমাদের বাচ্চার খাবারের ব্যাবস্থা করা লাগবে…..

মানে?

ইশ আমার সোনা বউটা বুঝে না, আমি তোমার ভিতরে আমাদের ভালোবাসার রস ঢেলে দিলেই তো আমাদের বাচ্চার অস্তিত্ব আসবে আর তারপরই তো তোমার এই বড় বড় ওলান দুটোয় আসবে আমাদের বাচ্চার খাবার….

ধ্যাত অসভ্য….. তাহলে করো না?

কি করবো?

আমাদের বাবুর খাবারের ব্যাবস্থা……. 

খলিল চৌধুরী ধন সেট করে ধীরে ধীরে ঠেলতে লাগলেন। শিউলি খলিল চৌধুরীর চোখের দিকে তাকিয়ে বললেন, পারবো তো আমরা?

পারবো সোনা, আমাদের ভালোবাসার জোরে আমাদের সন্তান পৃথিবীতে আসবেই। দেখো তুমি……

আহ খুব ভালো করে করবে, এটা আমাদের বাচ্চার জন্য…..

হুম সোনা, আমাদের বাচ্চার জন্য আজকে রাত উৎসর্গ করলাম আমরা……

ঠাপ ঠাপ আওয়াজে হোটেল রুম ভরে উঠলো। শিউলী এই প্রথম বারের মত জোরে জোরে আওয়াজ করতে পারছে। নিজের প্রেমিক কে বাধাহীন ভাবে ভালোবাসতে পারছে। আজ কোনো ধরা পরে যাওয়ার ভয় নেই আছে শুধু সুখ…..

আহ খলিল আমার সোনা…… 

উম্মম্ম শিউলি আমার বউ……. 

আহ, খলিল, তুমি কেন আরো আগে আসলে না আমার জীবনে…… 

এখন তো এসেছি সোনা, সারাজীবন তোমাকে যেগুলো থেকে বঞ্চিত করেছে মজুমদার সব আমি পুষিয়ে দিবো…..

আহ দাও, উফ কত ভিতরে চলে যাচ্ছে ওটা, ইশ আরো ঢুকাও…. আরেকটু জোরে স্বামী আমার……

উম্মম্ম শিউলি, বলো এখন….

কি????

কে সেরা, ওই মজুমদার নাকি আমি? 

প্লিজ এভাবে বলো না……

কেন বলবো না, ও আমার বউকে এত দিন দখল করে রেখে ঠিক মত যত্ন নিতে পারে নি। না পেরেছে শারীরিক চাহিদা না পেরেছে অন্য সুখ। সারাজীবন তো কষ্টই করে গেলে শিউলি, বলতে ভয় পাও কেন? বলো এমন সুখ দিতে পেরেছে তোমার কাগজ কলমের ওই স্বামী?

আহ সোনা, পারে নি…..

যেতে পেরেছে তোমার এতটা ভিতরে?

আম্মম নাহ, সোনা পারে নি, কেন এসব বলছো খলিল, এগুলো তো সুমনের বাবার কোনো দোষ না…….

আমি জানি সোনা, কিন্তু আমি শুনতে চাই…… 

কি শুনতে চাও?

যে তুমি শুধু আমাকেই ভালোবাসো….. 

খলিল ও আমার সন্তানের পিতা……

শিউলিকে ধরে প্রায় ৩০ সেকেন্ড প্রচন্ড গতিতে ঠাপালো খলিল চৌধুরী। তারপর বললেন, যদি তুমি মজুমদার কে ভালোবাসো তাহলে শুধু এই শারীরিক সুখের জন্য কি আমার কাছে আসো? ওকে ভালোবেসে আরেকজনের সাথে সেক্স করলে সেটা তো প্রতারণা। না শিউলি তুমি কোনো প্রতারণা করছো না, তুমি শারীরের চাহিদার কাঙাল নও। আমিও না, আমরা শুধু ভালোবাসার খোঁজ করতেছি……. আহ নাও তোমার ভালোবাসা, উম্মম্মম্মম

ভালোবাসো আমাকে খলিল, আরো ভালোবাসো…উম্মম্মম আরো জোরে সোনা, আমি সারাজীবন সুখ পাইনি, আমাকে সুখ দাও সোনা…….

শিউলি,

উম্মম্ম?

ভালোবাসো আমায়?

খুব……..

আহহ তোমার ভালোবাসায় পুড়ে যাব আমি শিউলি……

শাওন আর মজুমদার ঢাকা গেলে আমরাও কোথাও ঘুররে যাবো সোনা…….

আহহহহ ইসসশ এখন করো, জোরে করো সোনা, কথা বলতে ভালো লাগছে না……. শিউলি চাচ্ছেন আকাশ বাতাস কাঁপিয়ে ঠাপ। ইচ্ছে করছে ডগি হয়ে পুরোটা বাড়া নিজের যোনীদেশে নিয়ে নেয়ার। লজ্জায় বলতে পারছেন না তিনি। 

খলিল বের করো তো……

কেন? শিউলি নিজেই ডগি পজিশনে বসলেন। খলিল চৌধুরী একটু হেসে বললেন, ইশ আমার বউটা কুত্তি হতে চায়……

খলিল চৌধুরী শিউলির চুলগুলো একসাথে করে বেনির মত করে একটু পেঁচালেন। তার পর এক ধাক্কায় পুরো ধন চালান করে দিলেন শিউলির গুদে। শিউলি আহ করে বলে উঠলেন আগে বলে পরে ঢুকাবে তো নাকি….

কোনো কথা না বলেই জোরে জোরে ঠাপ দিয়ে যাচ্ছেন খলিল চৌধুরী। এটাই চাচ্ছিলেন শিউলি। এই ঠাপ খাওয়ার জন্য সব করতে পারেন তিনি সব…..

খাওয়ার পর শুয়ে পরেছে সুমন। অনন্যার সাথে ফোনে কথা বলা যেন পৃথিবীর সবচেয়ে আনন্দের বিষয়। কথা বলার সময় ই দরজার বাহির থেকে মজুমদার সাহেব ডাকলেন সুমন তাড়াতাড়ি বের হ বাবা…..

সুমন বের হয়ে বললো কি হয়েছে বাবা?

শাওনের আবার পেট ব্যাথা করছে আয় তো……

শাওনের পেট ব্যাথা দেখে অস্থির সুমন আর আর মজুমদার সাহেব। 

আব্বু আগের বার যখন ব্যাথা হয়েছিলো তখন যে অষুধ গুলো এনেছিলে ওগুলো কোথায়?

ওগুলো তো তোর মা জানে…..

আম্মুকে ফোন দাও,.....

ওর ফোন তো অফ, দাঁড়া খলিল কে ফোন দেই…….

ডগিতে ঠাপাতে ঠাপাতে প্রায় শেষ সময়ে চলে এসেছেন খলিল চৌধুরী। শিউলি কে বললেন, শিউলি সোনা এখন শুয়ে পরো…….

শিউলির মুখের উপর থেকে চুল গুলো সরিয়ে চুমু খেলেন খলিল চৌধুরী। শিউলি, আমাদের সন্তান কে আগলে রাখবে তো সারাজীবন? 

হুম খলিল, তুমি নিশ্চিন্তে তোমার বীয রোপণ করে দাও আমার ভিতরে…..

ভালোবাসি তোমায় শিউলি, সব থেকে বেশি ভালোবাসি…..

আমিও ভালোবাসি সোনা, আমাদের ভালোবাসার পূর্নতা দাও, আসো আমার ভিতরে? 

আহ করে গুদে ধন ঢুকালেন খলিল চৌধুরী, দু'জনের চোখই বন্ধ। এর আগের সব সেক্স থেকে এটা আলাদা। সন্তানের আশা যেন তাদের আনন্দ কে বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। ভালোবাসার সাথে ধন ঢুকাচ্ছেন খলিল চৌধুরী, পরম মমতায় তা গ্রহন করছেন শিউলি। এমন সময় ফোনের বিরক্তিকর রিংটোনে দু'জনের সুখানুভূতিতে যেন চপেটাঘাত করলো।

ইশ খলিল, কে ফোন দিয়েছে তোমার ফোনে আবার….

মজুমদার ভাই……

এবার যেন বিরক্তির শেষ সীমানায় পৌঁছে গেলেন শিউলি। এই লোকটার কি আর কোনো কাজ নেই…. 

শিউলি রিসিভ করবো?

দরকার নেই সোনা, তুমি সাইলেন্ট করো…….

কি ব্যাপার আব্বু……

রিং হচ্ছে, কিন্তু খলিল কল রিসিভ করছে না……

ভাইয়া আমি আম্মুর সাথে কথা বলবো……

ফোন সাইলেন্ট করে পাশের টেবিলে উল্টো করে রেখে দিলেন খলিল চৌধুরী। তাদের এই ভালোবাসার সময়ে বিরক্ত করার অধিকার কারো নেই। আবার ধীরে ধীরে কোমর নাড়াতে শুরু করেছেন খলিল চৌধুরী। গতি বাড়ানোর সাথে সাথে বুঝতে পারছেন তার এখন বীর্যপাত হবে। শিউলির গুদে বীর্যপাত সবচেয়ে সুখকর, কিন্তু আজকের অনুভুতি টা সম্পুর্ন ভিন্ন। 

আহ শিউলি, হবে আমার। এতেই কি আমাদের ভালোবাসা পূর্নতা পাবে……

পাবে সোনা পাবে, একদম ভিতরে দাও, আহ আমার উর্বর সময় এখন খলিল। দাও আহ ইশহহহ, আমাদের বাচ্চা…..

ভাইয়া, আব্বু, পেট ব্যাথা করছে আমি আম্মুর সাথে কথা বলবো……. কেঁদে কেঁদে বললো শাওন……

শিউলির রুমে এখন শাওনের ডাক পৌঁছাচ্ছে না। ফোন সাইলেন্ট মুডে নিশব্দে বেজে চলেছে। রুমে এখন শুধু তাদের ভালোবাসার আওয়াজ। 

আহ সোনা, বের হচ্ছে আমার.. বলেই জোরে জোরে কয়েকটা ঠাপ দিয়ে ধন গেথে দিলেন শিউলির গুদের শেষ প্রান্তে। চিড়িক চিড়িক করে বীর্য গুলো ঢুকে যাচ্ছে শিউলির জরায়ু তে। প্রেমিক কে জড়িয়ে ধরে আশায় বুক বাধছেন নতুন আরেক সন্তানের জন্য। 

খলিল চৌধুরীর বুকে শুয়ে আছেন শিউলি। লোমশ বুক হাতাচ্ছেন তিনি। খলিল চৌধুরী টাইম দেখার জন্য ফোনটা হাতে নিলেন।

শিউলি, মজুমদার ফোন দিয়েছিলো……

কথা বলতে ইচ্ছে হচ্ছে না সোনা……

শিউলি ১১ বার ফোন দিয়েছে…..

অজানা আশংকায় ধরফর করে উঠে বসলেন শিউলি।

চলবে।

পর্বটি ভালো লাগলে লাইক বাটনে ক্লিক করুন

요약하다
শীতের সন্ধ্যায় শিউলি ও খলিল চৌধুরী একটি হোটেলে একসাথে সময় কাটাচ্ছে। শিউলি দামী শাড়ি পরে নিজেকে দেখতে পছন্দ করছে। খলিল তাকে প্রশংসা করে এবং শিউলির প্রতি আকর্ষণ প্রকাশ করে। তারা একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে বসে, যেখানে শিউলি বাচ্চা নিতে চায়। খলিল ডাক্তারকে জিজ্ঞেস করে, শিউলির জন্য বাচ্চা নেওয়া নিরাপদ কি না। ডাক্তার জানায়, বয়স অনুযায়ী সম্ভব, তবে মিসক্যারেজের ঝুঁকি বেশি। শিউলির মনে উদ্বেগ দেখা দেয় যখন খলিল তার বিয়ের কথা উল্লেখ করে।